“হ্যাঁ! আমরা যক্ষা নির্মূল করতে পারি” -এবারের প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে সিভিল সার্জন কার্যালয়ে দিনাজপুরের আয়োজনে এবং নাটাব ও ব্র্যাক এর সহযোগিতায় “জাতীয় যক্ষা নিয়ন্ত্রন কর্মসূচীর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের আওতায় বিশ্ব যক্ষা দিবস-২০২৩ পালিত হয়েছে। ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় সিভিল সার্জন কার্যালয়ে প্রাঙ্গন হতে এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালিটির নেতৃত্বে দেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ফজলুর রহমান, দিনাজপুরের সিভিল সার্জন এএইচএম বোরহান-উল-ইসলাম সিদ্দিকী, নাটাব এর সভাপতি ডাঃ চৌধুরী মোসাদ্দেকুল ইজদানী, ব্র্যাক এর এরিয়া সুপার ভাইজার শ্যামল কুমার সরকার। র্যালী শেষে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সিভিল সার্জন এএইচএম বোরহান-উল-ইসলাম সিদ্দিকী।
প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ফজলুর রহমান, নাটাবের সভাপতি ডাঃ চৌধুরী মোসাদ্দেকুল ইজদানী, ব্র্যাক এর এরিয়া সুপার ভাইজার শ্যামল কুমার সরকার এবং ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওডিআরএম ডাঃ কাওসার আহম্মেদ, কালিতলা টিবি ক্লিনিকের কনসালটেন্ট ডাঃ সঞ্চিতা রানী দাস, নাটাবের সাধারন সম্পাদক কাশী কুমার দাস, ব্র্যাক এর এরিয়া সুপার ভাইজার কালী দাস রায় ও ডাঃ বিভাষ কুমার শীল। প্রজেক্টরের মাধ্যমে তথ্যভিত্তিক উপস্থাপনা করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ডিএসএমও ডাঃ ফায়সাল আহম্মেদ।
বক্তার বলেন, বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতিবছর যক্ষা রোগে ৪২ হাজার মানুষ মারা যায়। এ থেকে রক্ষা পেতে হলে টিবিকে কন্ট্রোল নয়, শেষ করতে হবে। যক্ষা রোগ নির্মূল করতে জনসচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়োজন। এ কারণে সরকার দিনাজপুর জেলার প্রতিটি উপজেলায় যক্ষা রোগ চিহ্নিত করতে জিনএক্স মেশিন অবিলম্বে প্রতিষ্ঠা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনার আলোকে আগামী ২০৩৫ সালের মধ্যে যক্ষা মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ উপহার দিতে হবে। সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রোগ্রাম অর্গানাইজার মোঃ আব্দুর রাজ্জাক